শুক্রবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

মিউনিসিপ্যালিটি ইলেকশনে যাদের ডিউটি আছে তারা অবশ্যই দেখুন


আগামী 27 শে ফেব্রুয়ারি,রবিবার রাজ্যে 108 টি পুরসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। যেহেতু 27 শে ফেব্রুয়ারি রবিবার, যেটা একটা ছুটির দিন তাই সে ক্ষেত্রে ভোট কর্মীরা 28 শে ফেব্রুয়ারি ছুটি পাবেন কিনা সে সম্পর্কে নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে নবান্ন।যেহেতু 27 এ ফেব্রুয়ারি অনেক রাত পর্যন্ত ভোটিং প্রসেস চলতে পারে তাই ভোট কর্মীদের জন্য যাতে 28 তারিখ সোমবার বিশেষ ছুটি দেওয়া হয় সে সম্পর্কে অনুরোধ করা হয়েছে।অর্ডারের কপিটি সাথে দেওয়া হল।

28.2.22 এ ভোট কর্মী দের ছুটির অর্ডার


সোমবার, ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

"তুমি কোন হরিদাস পাল যে, তোমার কথা শুনতে হবে?" -কে এই হরিদাস পাল?

 "তুমি কোন হরিদাস পাল যে, তোমার কথা শুনতে হবে?" এই কথাটি আমরা প্রায়ই শুনে থাকি এবং এটি প্রবাদে পরিনত হয়েছে। 

আজ একুশে ফেব্রুয়ারি ঐতিহাসিক "মাতৃভাষা দিবসে" চলুন এই হরিদাস পাল সম্পর্কে কিছু জানার চেষ্টা করি। যতদূর জানা যায়, 1876 খ্রিস্টাব্দে পশ্চিমবঙ্গের রিষরায় অতিদরিদ্র এক পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম ছিল নিতাই চরণ ।পিতার মৃত্যুর পর হরিদাস 1892 খ্রিস্টাব্দে কাজের সন্ধানে গ্রাম ছেড়ে কলকাতায় আসেন। কলকাতায় এসে সামান্য টাকায় একটি সোনার দোকানে কাজ নেন। 1897 খ্রিস্টাব্দে তার নিঃসন্তান মামা মারা যান, উত্তরাধিকারসূত্রে মামার সমস্ত  সম্পত্তির মালিক হন হরিদাস পাল।

রাতারাতি তার অবস্থার উন্নতি ঘটে এরপর তিনি কলকাতার বড় বাজারে কাঁচ ও লণ্ঠনের দোকান খোলেন।হরিদাস পাল ছিলেন অত্যন্ত পরিশ্রমী, বুদ্ধিমান, ও দয়ালু ।সবাই তাঁকে ভালোবাসতো এবং বিশ্বাস করত। কয়েক বছরের মধ্যেই কলকাতা ছাড়াও  বিভিন্ন এলাকায় তাঁর ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে। বছর দশেকের মধ্যেই তিনি বিপুল অর্থ ও সম্মানের অধিকারী হয়ে যান। বিপুল অর্থ থাকা সত্ত্বেও হরিদাস পাল ছিলেন অত্যন্ত উদার, সহানুভূতিশীল ও বুদ্ধিমান মানুষ। দরিদ্র মানুষের জন্য তিনি অনেক দাতব্য প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। তাঁর মালিকানাধীন অনেক বড় বাড়িতে দরিদ্রদের জন্য বিনামূল্যে বসবাস করার ব্যবস্থা করেন। জনসাধারণের কাছে তিনি শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে ওঠেন ।কাউকে কিছু বললে সঙ্গে সঙ্গে তা পালন করত মানুষ, কারন মানুষের মনে বিশ্বাস তৈরি হয়েছিল যে হরিদাসপাল যা বলবেন তাতে মানুষের মঙ্গল হবে। 

1933 সালে দুরারোগ্য কিডনির রোগে আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যু ঘটে। বর্তমানে হরিদাস পালের মত প্রভাব-প্রতিপত্তি ফলানোর চেষ্টা করে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার সেই গুণ নেই ,এমন লোককে অবজ্ঞা করে তাই বলা হয় "তুমি কোন হরিদাস পাল যে, তোমার কথা শুনতে হবে?"

ধন্যবাদ।

সোমবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

রাজ্যের সমস্ত আইসিডিএস, প্রাইমারি ও আপার প্রাইমারি স্কুল খোলার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

আগামী 16 তারিখ থেকে খুলতে চলেছে সমস্ত আইসিডিএস প্রাইমারি ও আপার প্রাইমারি স্কুল। অর্থাৎ অচিরেই বন্ধ হতে চলেছে পাড়ায় শিক্ষালয়।

রবিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

ঠাকুর পঞ্চানন বর্মা --কিছু তথ্য

 

পঞ্চানন বর্মা (Panchanan Barma)

পঞ্চানন বার্মা

রায় সাহেব পঞ্চানন বর্মা  

ঠাকুর পঞ্চানন বর্মা  

পঞ্চানন সরকার

Panchanan Barma 


কোচবিহার জেলার মাথাভাঙা মহাকুমার খলিসামারি গ্রামে ১২৭২ সালের (ইং-১৮৬৫) এক কৃষক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ঠাকুর পঞ্চানন। কোচবিহার রাজ্যের অধীশ্বর ছিলেন তখন মহারাজ নরেন্দ্র নারায়ণ।


➽ঠাকুরপঞ্চাননের যে সময় আবির্ভাব সেই  দশকে জন্মেছিলেন রবীন্দ্রনাথ, বিবেকানন্দ, ব্রজেনশীল। যাঁদের ত্যাগ, কর্ম, সাধনা ও জীবনদর্শনে উদ্ভাসিত হয়েছিল বাংলার আপামর জনগণ। উত্তরবঙ্গের তথা কোচবিহারের সন্তান ঠাকুর পঞ্চাননও ছিলেন এমনই এক ব্যক্তি যিনি তেইশলক্ষ রাজবংশী জাতির মানুষকে ব্রাত্যত্ব থেকে উদ্ধার করে  ক্ষত্রিয়ত্বে বরণ করে ঠাকুর পঞ্চানন হয়েছিলেন। 

➽শাস্ত্র আলোচনার মাধ্যমে উপলব্ধি করেছিলেন যে, "রাজবংশী জাতি" "ব্রাত্যক্ষত্রিয়"এবং তারা প্রায়শ্চিত্ত করে উপবীত গ্রহণ করলে পুনরায় ক্ষত্রিয় হবেন। আজও উত্তরবঙ্গের রাজবংশী জাতির কাছে ১৩১৯ বঙ্গাব্দের ২৭ শে মাঘ একটি পবিত্র দিন হিসেবে চিহ্নিত। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সেই সময় থেকে আজ পর্যন্ত কামরূপ থেকে আগত দেবশর্মা উপাধিধারী ব্রাহ্মণগণ রাজবংশী ক্ষত্রিয় সম্প্রদায়ের পৌরোহিত্য করেন।

➽ ঠাকুর পঞ্চানন বর্মা শুধু সমাজ সংস্কারকই নন, তিনি ছিলেন একাধারে শিক্ষাবিদ,সংগঠক, জননেতা ও নির্ভীক পুরুষ। মনুষ্যত্বের পূর্ণবিকাশ যে শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য ,এটা তিনি উপলব্ধি করেছিলেন। তৎকালীন কোচবিহার রাজ্যে রাজবংশী জাতির মধ্যে প্রথম এম. এ. এল. এল. বি.। শঙ্করপন্থী বৈষ্ণব সাধক দামোদর দেবের সুযোগ্য শিষ্য গোবিন্দ মিশ্রের গীতার পুঁথি আবিষ্কার তাঁর সাহিত্য কর্মের অন্যতম দিক চিহ্ন।১৯০১ খ্রিস্টাব্দে রংপুরে ওকালতি শুরু করার পরই রংপুরে প্রতিষ্ঠা করেন "উত্তরবঙ্গ সাহিত্য পরিষদ"এবং উত্তরবঙ্গের জাতির জনক রূপে পরিচিত হন। ১৮৯১ সালের ৬ই ফেব্রুয়ারি রংপুরের ম্যাজিস্ট্রেট চার্জ সুপারিনটেনডেন্ট লোক গণনায় রাজবংশী জাতিকে কোচ বলে উল্লেখ করায় তাঁর নেতৃত্বে এক প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। যার ফলস্বরূপ সাহেবের নির্দেশক্রমে তৎকালীন পন্ডিত সমাজের প্রতিভূ মহামহোপাধ্যায় যাদবেশ্বর তর্করত্ন অভিমত প্রকাশ করেন যে, "কোচ ও রাজবংশী" দুটি আলাদা জাতি।

➽ প্রথম বিশ্বযুদ্ধে রাজবংশী ক্ষত্রিয় যুবকদের সৈন্য বিভাগে যোগদানে সহযোগিতা করার জন্য "রায় সাহেব" উপাধি, ও "এম. বি. ই. উপাধি" লাভ করেন। উত্তরবঙ্গের বিশিষ্ট আইনজীবী জলপাইগুড়ি নিবাসী উপেন্দ্রনাথ বর্মন কতৃক প্রথম প্রকাশিত হয় ঠাকুর পঞ্চানন জীবনচরিত। উত্তরবঙ্গের মানুষের কাছে বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এই সমাজ সেবক, সমাজ সংস্কারক, কৃষক দরদী ও আর্ত মানুষের সেবায় নিবেদিত প্রাণ, মানুষটি ছিলেন আপাদমস্তক আদর্শ পুরুষ।

➽১৩৭১ সালে রংপুরে ক্ষত্রিয় সমাজ প্রতিষ্ঠা করে উনবিংশ শতাব্দীর শেষে রাজবংশী কৃষক সমাজকে পুনর্জীবন দান করেন। ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে আসামের গৌরীপুর রাজবাড়ীতে অনুষ্ঠিত "উত্তরবঙ্গের সাহিত্য সম্মেলনের তৃতীয় অধিবেশনে" খান চৌধুরী আমানত উল্লা আহমেদ, অতুচন্দ্র গুপ্ত, অক্ষয় কুমার মিত্র, রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় এর মতো ইতিহাস প্রেমী পন্ডিত ব্যক্তিদের মধ্যে রংপুর সাহিত্য পরিষদ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে হাজির ছিলেন ঠাকুর পঞ্চানন। এখানেই প্রকাশিত তাঁর "কামতা বিহারী সাহিত্য"নামক প্রবন্ধ। ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে এই কোচবিহার সাহিত্য সভায় পুঁথি সংগ্রহের ব্যাপারেও খান চৌধুরী আমানত উল্লা সাহেবের সহযোগী ছিলেন ঠাকুর পঞ্চানন। 

➽১৯১৩ সনে ক্ষত্রিয় সমিতির সাধারণ সভায় পঞ্চানন বর্মার প্রস্তাব অনুযায়ী ক্ষত্রিয় ব্যাংক স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। শিক্ষাজীবন কলকাতা ও কোচবিহারে অতিবাহিত করলেও তাঁর কর্ম জীবন অতিবাহিত হয় রংপুরে। মেধাবী, সমাজসেবী ও মানবদরদি হওয়া সত্ত্বেও কোচবিহার রাজরোষ থেকে মুক্ত হতে পারেননি। ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দের ৪ঠা সেপ্টেম্বর তৎকালীন কোচবিহারের রিজিন্সি কাউন্সিল, কোচবিহার সাধারণ ও কার্যানুশাসন বিভাগের এক নোটিশে তাঁকে কোচবিহার ত্যাগ করতে হয়। পাঁচ বছর পর্যন্ত এ রাজ্য থেকে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়। তাঁর অপরাধ ছিল মহারাজা ও মহারানী রিজিন্সি শাসনের প্রতি অসন্তোষের পরিবেশ সৃষ্টি করা। মতান্তরে, নারীর সতীত্ব ও সম্ভ্রমকে এমনই শ্রদ্ধার চোখে দেখতেন যে, এর বিন্দুমাত্র আদর্শ বিচ্যুতি ঘটলে প্রতিবাদ করায় কোচবিহার রাজ্য থেকে তিনি পাঁচ বছরের জন্য নির্বাসিত হন। এ খবর প্রকাশিত হয়েছিল ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দের ২৯ শে নভেম্বর কোচবিহার গেজেটে।

➽ঠাকুর পঞ্চানন এর অন্যতম স্মরণীয় কীর্তি রাজবংশী যুবকদের সামরিক শিক্ষার মধ্যে নিজধর্মে প্রতিষ্ঠা করা এবং ক্ষত্রিয় কৃষকদের এই উদ্দেশ্যে তিনি উজ্জীবিত করে বলেন "যুদ্ধ শিক্ষাই ক্ষত্রিয় দের প্রকৃত ও  প্রধান শিক্ষা"। ক্ষত্রিয় হয়ে যুদ্ধ না জানা নিন্দনীয় বিষয়। নারী নিগ্রহের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে তিনি কখনোই পুলিশের উপর নির্ভর না করে স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন করে ধর্ষিতা নারীর উদ্ধারে ব্যবস্থা করেন এবং এরই প্রতিবাদস্বরূপ তিনি প্রতিবাদী কবিতা লেখেন "ডাং ধরি মাও"।

 ➽১৯৩৩ সালে রাজবংশী জাতিকে তপশিলি শ্রেণীভূক্ত হওয়ার ক্ষেত্রেও রায় সাহেব ঠাকুর পঞ্চাননের দূরদৃষ্টি সম্পন্ন রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির অবদানকে অস্বীকার করা যায় না। যদিও ১৯৩৭ সালের প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন প্রবর্তন হওয়ার পর থেকেই শিক্ষা ও চাকরির ক্ষেত্রে উক্ত সম্প্রদায় সুফল পেতে থাকেন। উত্তরবঙ্গে ও আসামের ক্ষত্রিয় সম্প্রদায়ের জনপ্রিয় এই নেতার মহাপ্রয়াণ ঘটে ১৯৩৫ সনের ৯ই সেপ্টেম্বর (১৩৪২ সালের ২৩শে ভাদ্র)

তথ্য সূত্র-historiciselink.com

সোমবার, ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

School-wise Teachers' data by WBBSE

 


মধ্যশিক্ষা পর্ষদ অনুমোদিত বিদ্যালয়গুলির শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বিভিন্ন তথ্য অনলাইনে আপডেটের নোটিশ দিল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। ওয়েবসাইটটি হল www.wbbsedata.com. গত বছর এই ওয়েবসাইটটিতে মাধ্যমিকের জন্য নম্বর আপলোড করতে বলা হয়েছিল। এবার সম্ভবত মাধ্যমিকের খাতা দেখার এক্সামিনার বাছাইয়ের জন্যই এই তথ্য চাওয়া হচ্ছে।Id হলো স্কুল index.পাসওয়ার্ড-password.
লগ ইন এর পর hm এর নাম আর মোবাইল নম্বর দিতে হবে।এরপর পাসওয়ার্ড change এর অপশন । প্রথমে ওল্ড পাসওয়ার্ড অর্থাৎ password দিতে হবে তারপর নিিউ পাসওয়ার্ড তৈৈরি করবেন
















শনিবার, ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

পাড়ায় শিক্ষালয় ও রান্না করা খাবার সম্পর্কিত নির্দেশিকা


নিম্ন লিখিত সিদ্ধান্ত গুলি আজ 5/2/22 তারিখে অনুষ্ঠিত VC তে জানানো হয়েছে:----

1 : আগামী 7ই ফেব্রুয়ারী থেকে PP থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত রান্না করা খাবার দেওয়া হবে। 

2: আগামী কাল অর্থাত্ 6/2/22 তারিখ , SHG র কর্মী দের নির্দেশ দেওয়া,  রান্না ঘর ও খাবার জায়গা পরিষ্কার করা , অন্যান্য ব্যবস্থা করার জন্য নির্ধারিত থাকছে। 

3: জু হাই ও হাই স্কুলে এর মধ্যে class V থেকে VII এর খাবার স্কুলে রান্না করে , স্কুল সংলগ্ন যে মাঠ বা খোলা জায়গা তে পাড়ায় শিক্ষালয় চলছে সেখানে খাওয়াতে হবে । 

4: যে দু দিন যে যে ক্লাস হবে তার উপস্থিত ছাত্র ছাত্রী রাই এই খাবার খাবে।

5 শুরুর দিকে স্কুল সংলগ্ন একটি /দুটি কেন্দ্র তে পাড়ায় শিক্ষালয় চালনা করতে ও সাধারন পুষ্টিকর খাবার দিয়ে শুরু করতে অনুরোধ করা হচ্ছে ।

6: SHG কর্মী রা রান্না গুলি মাঠে নিয়ে যাওয়া বা রাখার সময় যাতে সঠিকভাবে ঢাকা থাকে, নোংরা ,ধুলো না পড়ে , শিক্ষালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত শিক্ষক দের সেদিকে বিশেষ নজর দিতে হবে । 

 7: একই রান্না খাবার ঐ দিন সহ সব স্কুলের দিনেই অষ্টম শ্রেণী কে স্কুলে বসে খাওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে( এই বিষয়ে  কোন বিভ্রান্তি নেই। সরকারি নির্দেশ আগামী সোমবার ওই দফতর থেকে  দেওয়া হবে)

8: চাল ও অর্থের বরাদ্দ সম্ভবত করা হয়েছে । এই বিষয়ে প্রধান রা আগামীকাল এর মধ্যে ব্লকে যোগাযোগ  করে নেবেন।

9: *আগামী সোমবার 7ই ফেব্রুয়ারী প্রতি টি স্কুলে প্রতি টি ক্লাসের জন্য  (শ্রেণীকক্ষে ও পাড়ায় শিক্ষালয়ে) অতি অবশ্যই রান্না খাবার দেওয়া শুরু করতে হবে।*

10: যে দিন গুলি class V থেকে VII রান্না খাবার পাবে না তারা এই সময়ের জন্য food grain যেমন পাচ্ছিলেন পাবেন। অষ্টম শ্রেণী ও এটা পাবেন বলে আপাতত জানানো হয়েছে । অর্থাত রান্না খাবার এর সাথে সাথে dry ration এর ব্যবস্থা ও বহাল থাকছে ফেব্রুয়ারী মাসে। (এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে মিড ডে মিল দপ্তরে কথা বলুন)।


প্রতি টি জুনিয়র হাই/সেকেন্ডারি/হায়ার সেকেন্ডারি  স্কুলে ই আগামী সোমবার 7/2/22থেকে চালু হচ্ছে,  স্কুল পিছু একটি বা দুটি পাড়ায় শিক্ষালয় ও অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত সবার Cooked Mid day Meal . সমস্ত প্রধান রা এই বিষয়ে সবিশেষ ব্যবস্থা নেবেন ও feedback এখানে পাঠাবেন । 

সংগৃহীত

প্রসঙ্গ মিড-ডে-মিল



1.ক্লাস pp-VIII পর্যন্ত যেমন dry রেশন দেওয়া হচ্ছিল তেমন চলবে।

2। পাড়ায় শিক্ষালয়ে ক্লাস pp-VII পর্যন্ত cooked MDM বা রান্না করা খাওয়ার দেওয়া হবে।

3। আপনার স্কুলের বাইরের কোন ছাত্র পাড়ায় শিক্ষালয়ে এলে ও সে CMDM খাবে।

4। স্কুলের কিচেনে রান্না হবে। যেখানে স্কুলের গ্রাউন্ডে বা স্কুল বারান্দাতে পাড়ায় শিক্ষালয়ের আয়োজন করা হচ্ছে সেখানে স্কুলে ই CMDM খাওয়ার খাবে।

5। যেখানে পাড়ায় ক্লাস হবে বিশেষ করে HIGH স্কুলের ক্ষেত্রে সেক্ষেত্রে স্কুল নিজেদের সুবিধে মত রান্না করা খাবার পাড়ায় নিয়ে গিয়ে খাওয়াতে পারেন অথবা স্কুলে বাচ্চাদের নিয়ে এসে ও CMDM দিতে পারেন। এক্ষেত্রে যদি কোন HIGH স্কুলের "পাড়ায় শিক্ষালয়" কোন প্রাইমারি স্কুলের মাঠে আয়োজন করেন সেক্ষেত্রে ওই প্রাইমারি স্কুলের সাথে একসঙ্গে রান্না করে ওই প্রাইমারি স্কুলে বসিয়ে ও CMDM দিতে পারেন।সম্পূর্ণ টাই নির্ভর করছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ওপর।

6। প্রতিটি ক্ষেত্রে ই বিদ্যালয় একটি CMDM রেজিস্টার maintain করবেন।

*. Sl no

*. Students name 

*.Students father's / gurdian name 

*. Students present school name (in case of other school)

*.class 

*.Signature of the student ..

এই লিস্ট HM authenticate করে BLOCK MDM সেকশনে জমা করবেন।।সেই অনুযায়ী allotment পাবেন।

এই রিপোর্ট daily basis কোন spreadsheet/link এর মাধ্যমে ও আমরা নিতে পারি।

7।প্রথম সেশনের ছাত্র রা ক্লাস করে CMDM খেয়ে বাড়ি যাবে।দ্বিতীয় সেশনের ছাত্রছাত্রী রা MDM খেয়ে ক্লাস করতে পারে। স্কুল নিজেদের সুবিধে মত করতে পারবে।

8।অনেকদিন পর COOKED MDM চালু হচ্ছে তাই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার দিকে বিশেষ নজর দিতে হবে।

9।শনিবার নিয়ে এখনো কোনো নির্দিষ্ট গাইডলাইন আসেনি।এলে জানিয়ে দেওয়া হবে।


বৃহস্পতিবার, ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২২

গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন 'পাড়ার শিক্ষালয়ে'

আগামী সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে পাড়ায় শিক্ষালয় l এই বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরিবর্তন শোনা গেল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কথায় ,ক্লাস হবে প্রতিদিন দু'ঘণ্টা করে, মিড ডে মিল হবে এবং শনিবার ছুটি থাকবে।



SWAMI VIVEKANANDA MEANS CUM MERIT SCHOLARSHIP

Swami Vivekananda means cum merit scholarship  SVMCM With a view to assisting the meritorious students belonging to economically backward fa...