সোমবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২২
বৃহস্পতিবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২২
বিতর্কিত ROA (Register of Appointment)
শিক্ষা দপ্তর 2019 সালে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকাদের তিনটি শ্রেণীতে বিভাজনের কথা বলে। 1. উচ্চ মাধ্যমিক 2.মাধ্যমিক এবং 3. উচ্চ প্রাথমিক। কারা,কি মাপকাঠির ভিত্তিতে মাধ্যমিক ও কারা উচ্চ প্রাথমিকে থাকবেন সে সম্বন্ধে স্পষ্ট নির্দেশ ছিল না তাই এ নিয়ে আন্দোলন হয় এবং শেষ পর্যন্ত শিক্ষাদপ্তর পিছু হটে এবং স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকাদের দুটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয় নর্মাল সেকশন ও উচ্চ মাধ্যমিক। এরমধ্যে দুবছর কেটে গেছে বিভিন্ন নির্দেশিকার মাধ্যমে বারবার এই স্টাফ প্যাটার্ন প্রধান শিক্ষক শিক্ষিকাদের দিয়ে করিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে ।কখনো স্যালারি ফাইনালস করার আগে কখনো অন্যভাবে। সেই একই প্রচেষ্টা আবার শুরু হল ROA অর্থাৎ রেজিস্টার অফ অ্যাপোয়েন্টমেন্ট এর নাম করে। এর মাধ্যমে নরমাল সেকশন এ কর্মরত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আপার প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি তে বিভাজিত করার চেষ্টা চলছে এবং এর সম্পূর্ণ দায় চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে প্রধান শিক্ষক বা প্রধান শিক্ষিকার উপর। তাদের নিয়ে হওয়া মিটিংয়ে বলা হচ্ছে তারা যেন শিক্ষক শিক্ষিকাদের সাথে এটা নিয়ে আলোচনা না করেন এবং দ্রুত এটা করে পাঠান। নরমাল সেকশনের এই বিভাজন করতে বলা হচ্ছে 2:1 অনুপাত মেনে। অর্থাৎ তিনটে পোস্ট থাকলে দুটো হবে আপার প্রাইমারি একটি হবে সেকেন্ডারি ।এ নির্দেশ সবই কিন্তু মৌখিক। প্রধান শিক্ষক বা শিক্ষিকা কিসের ভিত্তিতে এই বিভাজন করবেন তার কোনো সুস্পষ্ট লিখিত নির্দেশ দিচ্ছেন না ।অনেক প্রধান শিক্ষক বা শিক্ষিকা তাই এই মুহূর্তে এ সম্বন্ধে কোনো সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন না কিন্তু অনেকেই আবার নিজে থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েই এবং কারো সাথে আলাপ আলোচনা না করেই এই অনুপাত মেনে অনলাইনে এবং অফলাইনে জমা দিয়ে দিয়েছেন বা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যা অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা জানতেও পারছেন না ।কোন লিখিত অর্ডার ছাড়া শুধুমাত্র ডি. আই বা অন্য শিক্ষা আধিকারিকের কথায় রোস্টার অফ অ্যাপোয়েন্টমেন্ট কে ঢাল করে এই শ্রেণীবিভাগ এর ফলে কোন শিক্ষক শিক্ষিকা যে ভবিষ্যতে অসুবিধায় পড়বেন না তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। তাছাড়াও পরবর্তীকালে এক্সেস বা ডেফিসিট এর দোহাই দিয়ে যেকোনো সময় কাউকে ট্রানস্ফার করা হতে পারে। পরবর্তীকালে বেতন কমিশনে যে এর প্রভাব পড়বে না তাইবা কে নিশ্চিতভাবে বলতে পারে। আরও সমস্যা তৈরি হতে পারে ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে সে ক্ষেত্রে যদি আপার প্রাইমারি সেকশন এর সাথে সেকেন্ডারি সেকশনের ট্রানস্ফার বন্ধ হয়ে যায় তাহলে সমস্যার সৃষ্টি হবে। প্রথমে 24.12.21 এ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের যে অর্ডার বেরোয় সেখানে শুধুমাত্র 2018 মার্চের থেকে যে ভ্যাকেন্সি গুলো তৈরি হয়েছিল সেগুলো কেই শ্রেণীবিভাগ করতে বলা হয়। কিন্তু এর কয়েক দিনের মধ্যে যে অর্ডার বেরোলো সেখানে ভ্যাকেন্সি তথ্যগুলোর সাথে সাথে বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষিকাদের তথ্য চাওয়া হল এবং সেখানে বুদ্ধিদীপ্ত ভাবে এই লেভেল সংক্রান্ত বিষয়টি কে ঢুকিয়ে দেওয়া হল সেন্ট্রাল রোস্টার এর নাম করে ।তাই ভবিষ্যতের কথা ভেবে সকলকে সচেতন থাকতে হবে।
সোমবার, ২৪ জানুয়ারি, ২০২২
পাড়ায় শিক্ষালয় বিস্তারিত কর্মসূচি ও প্রেস নোট
রবিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২২
'পাড়ায় শিক্ষালয়' শিক্ষা দপ্তরের নতুন উদ্যোগ
প্রায় দু বছর করোনার ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য স্কুল বন্ধ। 2022 সালের জানুয়ারি মাসে নতুন ভর্তি প্রক্রিয়ার পর দেখা গেছে প্রতিটি স্কুলে উল্লেখযোগ্য ভাবে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে।Education department Facebook
প্রাইমারি স্কুল গুলোর অবস্থা আরো শোচনীয়।এই পরিস্থিতিতে স্কুলছুট কমাতে শিক্ষা দপ্তরের উদ্যোগে চালু হচ্ছে 'পাড়ায় শিক্ষালয়'। আগামী সোমবার বিকেল তিনটের সময় বিকাশ ভবন এর কনফারেন্স হল থেকে এর সূচনা করবেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।
শনিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২২
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু
'দুঃখের মন্থনবেগে উঠিবে অমৃত,শঙ্কা হতে রক্ষা পাবে যারা মৃত্যুভীত।'____রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
এই ভারতের মাটিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের জ্বলন্ত বিগ্রহ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ।তাঁর জীবন দেশের জন্য উৎসর্গীকৃত। ব্রিটিশরা তাদের সমস্ত শক্তি একত্রিত করেছিল স্বাধীনতার এই অনির্বাণ দীপশিখাটি নিভে দেওয়ার জন্য। কিন্তু তাদের সকল চেষ্টাকে ব্যর্থ করে তার উদাত্ত কণ্ঠস্বর শোনা গেল সুদূর বার্লিনে,সিঙ্গাপুরে, ইম্ফলে।
নেতাজির জন্ম 1897 সালের 23শে জানুয়ারি।উড়িষ্যার কটক শহরে। তাঁর পিতা ছিলেন বিখ্যাত উকিল জানকীনাথ বসু এবং মাতা প্রভাবতী দেবী। সুভাষচন্দ্র বসুর শিক্ষার শুরু হয়েছিল উড়িষ্যার কটক শহরের এক মিশনারি স্কুলে তারপরে রভেন্স কলেজিয়েট স্কুল তারও পরে প্রেসিডেন্সি কলেজ। তিনি অধ্যাপক ওটেন সাহেবের ভারতীয়দের প্রতি অপমানকর উক্তির প্রতিবাদ করেছিলেন তার পরিনামে তাকে কলেজ থেকে বহিষ্কার করা হয়। পরবর্তীকালে স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের প্রচেষ্টায় স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে তিনি দর্শনে অনার্সসহ বিএ পরীক্ষায় পাস করে এম এ পড়তে থাকেন কিন্তু পরীক্ষার পূর্বে লন্ডন যাত্রা করেন। সেখানে 1920 সালে আইসিএস পরীক্ষায় চতুর্থ স্থান লাভ করে দেশে ফিরে আসেন। সরকারি চাকরির প্রলোভন ত্যাগ করে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের ঘনিষ্ঠ সহকারি রূপে ঝাঁপিয়ে পড়েন ভারতের মুক্তিসংগ্রামে। শুরু হয় ভারতের মুক্তি সংগ্রামের এক গৌরবময় ইতিহাস।
সুভাষচন্দ্র বসুর কর্মজীবন ঘটনাবহুল ও রোমাঞ্চকর। দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের নির্দেশে তিনি হয়েছিলেন জাতীয় শিক্ষালয়ের এর অধ্যক্ষ এবং কংগ্রেসের প্রচার সচিব। এরপর ইংল্যান্ডের যুবরাজের ভারতে আগমন উপলক্ষে পূর্ণ হরতালের আহবায়করূপে গ্রেফতার করা হয় তাকে। কারাগার থেকে মুক্তির পর তিনি হন বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের সম্পাদক ও ফরওয়ার্ড পত্রিকার সহযোগী সম্পাদক। তিনি কলকাতা কর্পোরেশনের মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন কিন্তু সরকারবিরোধী বক্তৃতার জন্য তাঁকে কারাবরণ করতে হয়।
শুধু একবারই নয় জীবনের অধিকাংশ সময়ই তাঁকে কাটাতে হয়েছে বিদেশির কারাগারের অন্তরালে।
দীর্ঘ কারাবাসের কারণে তাঁর দ্রুত স্বাস্থ্যহানি ঘটে এবং চিকিৎসার জন্য তাঁকে ইউরোপ যাত্রা করতে হয় কিন্তু দেশে ফেরার সাথে সাথেই আবার তাঁকে গৃহে অন্তরীণ করা হয়। মুক্তি লাভের পর 1938 সালে হরিপুরা কংগ্রেসের এবং 1939 সালে কংগ্রেসের ত্রিপুরী অধিবেশনে সভাপতি নির্বাচিত হন। একশ্রেণীর কংগ্রেসিদের অসহযোগিতা পূর্ণ আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে তিনি কংগ্রেস ত্যাগ করেন।
এদিকে সারা পৃথিবীতে তখন জ্বলে উঠেছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের দাবানল। সুভাষচন্দ্র ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে তার পূর্ণ সুযোগ গ্রহণ করতে অগ্রসর হলেন। কিন্তু 1940 সালে তাকে আবার গ্রেফতার করা হলো। ভগ্ন স্বাস্থ্যের জন্য নিজের গৃহে অন্তরীণ করা হলো তাকে। 1941 সালের 26 শে জানুয়ারি সংবাদ রটলো সুভাষচন্দ্র নিরুদ্দেশ। অন্যদিকে জিয়াউদ্দিনের ছদ্মবেশে দেশের মুক্তি সাধনায় এগিয়ে চলেছেন তিনি কাবুল থেকে বার্লিন সেখান থেকে সিঙ্গাপুর। বিপ্লবী রাসবিহারী বসুর অনুরোধে সুভাষচন্দ্র হলেন তার গঠিত আজাদ হিন্দ ফৌজের সর্বাধিনায়ক -ভারতের প্রিয় নেতাজী ।
'তোমরা আমাকে রক্ত দাও আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব'-- আহ্বান জানালেন নেতাজি ।সঙ্গে সঙ্গে অকাতরে প্রাণ দেবার জন্য দেখা দিল প্রবল উন্মাদনা। 1944 সালে তার আজাদ হিন্দ সরকার যুদ্ধ ঘোষণা করল সাম্রাজ্যবাদী ইংল্যান্ড ও আমেরিকার বিরুদ্ধে। 1945 সালের 15 ই মার্চ আজাদ হিন্দ ফৌজ ভারতের মাটিতে উড়িয়ে দিল ত্রিবর্ণ রঞ্জিত জাতীয় পতাকা। সুভাষচন্দ্র ডাক দিলেন 'দিল্লি চলো'। শুরু হলো দিল্লি অভিযান কিন্তু কালক্রমে ইংরেজ বাহিনীর সাফল্যে ও জাপানের ব্যর্থতায় ,প্রকৃতির বিমুখতায় ও বিভ্রান্ত স্বদেশবাসীর নিষ্ক্রিয়তায় আজাদ হিন্দ সরকারের পতন হলো। দুঃসহ পরাজয়ের গ্লানি নিয়ে নেতাজি নতুন পথের সন্ধানে জাপানের উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন। সংবাদে প্রকাশ তিনি নাকি তাইহোকু বিমান দুর্ঘটনায় নিহত। দিনটা হল 18 ই আগস্ট 1945.
দেশবাসী তার মৃত্যু সংবাদ বিশ্বাস করেনি,আজও করে না ।তার এই মৃত্যু সম্পর্কিত রহস্যময় ও অসঙ্গতিপূর্ণ বিমান দুর্ঘটনার কাহিনী তাদের কাছে এক মিথ্যা অপপ্রচার ,এক গভীর চক্রান্ত। তাই বরণ ডালা সাজিয়ে আজও বাঙালি তথা সমগ্র ভারতবাসী তাকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য প্রতীক্ষায় থাকে।
স্বাধীনতা লাভের পর 75 বছর কেটে গেছে।দেশের মাটিতে সংঘটিত হয়েছে একাধিক দাঙ্গা, অর্থনৈতিক কেলেঙ্কারি ।দেশের ক্ষমতা দখল করেছে একশ্রেণীর স্বার্থ সর্বস্ব রাজনীতিকরা। আজ কোথায় গেল নেতাজী সুভাষ চন্দ্রের জ্বলন্ত দেশপ্রেমের সেই মহান মন্ত্র 'Give me blood and I promise you freedom'.
স্বাধীনতা লাভের পর ভারত-শাসন নেতাজির মত সৎ, দক্ষ,প্রকৃত দেশপ্রেমিক, জনগনমন-অধিনায়ক এর হাতে সমর্পিত হলে ভারতের এই দুর্গতি ও দুর্ভাগ্যের হাতে অসহায় আত্মসমর্পণের চিত্র আমাদের দেখতে হতো না।
নেতাজির আদর্শ জলাঞ্জলি দিয়ে আমরা আজ প্রতিনিয়ত স্বদেশের সঙ্গে করে চলেছি বিশ্বাসঘাতকতা। নেতাজির জন্মের 125 বছর অতিক্রান্ত । তাঁর স্বপ্ন ও কর্মসাধনা ভারতপ্রেম ও ভারত পরিকল্পনার যথার্থ মূল্যায়ন ও মর্মোদ্ধার প্রয়োজন।
1945 সালের পর 77 বছর পেরিয়েছে। এত বছরে নেতাজির প্রত্যাশিত প্রত্যাবর্তন ঘটেনি। জাতীয় কংগ্রেস ভারতের স্বাধীনতার ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে তার নাম, তার নামের গুণকীর্তনের বদলে।
বর্তমান কেন্দ্রীয় সরকার নতুন করে নেতাজির সম্মানে দিল্লিতে ইন্ডিয়া গেটে সুভাষচন্দ্র বসুর মূর্তি বসানোর ঘোষণা করেছে।
আজ আর এক তেইশে জানুয়ারি।আজকের দিনে সুভাষচন্দ্র বসুর মতো নেতৃত্তের বড়ই প্রয়োজন। দেশপ্রেমের আবেগ এখন যেন বড়ই ফিকে। 23 শে জানুয়ারি, 26 শে জানুয়ারি, 15 ই আগস্ট পালনের যে স্বতঃস্ফূর্ত আবেগ তা আজ আর দেখা যায় না। ছাত্র-ছাত্রী তথা শিক্ষার্থীদের মনে ভারতবর্ষের স্বাধীনতার ইতিহাস তুলে ধরতে শিক্ষক-শিক্ষিকা ও সমাজের সচেতন মানুষ কে ভূমিকা নিতে হবে।
(তথ্যসূত্র: প্রবন্ধ বিচিত্রা, পি.আচার্য)
উৎসশ্রী : বদলির আবেদন মঞ্জুর একক বিষয়ের শিক্ষক শিক্ষিকাদের
বদলি শুরু একক বিষয়ের শিক্ষক শিক্ষিকাদের
শুক্রবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২২
Reopening of schools for students in West Bengal
বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২২
Utsashree Amendment 2021
SWAMI VIVEKANANDA MEANS CUM MERIT SCHOLARSHIP
Swami Vivekananda means cum merit scholarship SVMCM With a view to assisting the meritorious students belonging to economically backward fa...
-
Swami Vivekananda means cum merit scholarship SVMCM With a view to assisting the meritorious students belonging to economically backward fa...
-
: করোনাকালে দীর্ঘদিন ধরে স্কুল বন্ধ থাকায় বেশিরভাগ জায়গাতেই পড়াশোনায় বিঘ্ন ঘটেছে। এই পরিস্থিতিতে "৭ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে পাড়ায় ...
-
বদলি শুরু একক বিষয়ের শিক্ষক শিক্ষিকাদের কোনো স্কুলে একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের যদি একজন শিক্ষক বা শিক্ষিকা থাকেন ,সেক্ষেত্রে তার বদলির আবেদন প্...